
সিলেটে শুরু হয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট পরিসেবা ও স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কার্যক্রম। সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) এ কার্যক্রম শুরু করা হয়। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান প্রথমেই ই-পাসপোর্ট আবেদন করে কার্যক্রম শুরু করেন। সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক নুরুল হুদা নিজে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম সম্পন্ন করেন এবং ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট একটি স্মরণিকা হস্তান্তর করেন।এ সময় সিলেটের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার গণ্যমান্য লোকজন উপস্থিত ছিলেন।গত ২২ জানুয়ারি রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ই-পাসপোর্টের উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ‘বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট এবং স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার’ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা।পুরো প্রকল্পটি সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে ডিআইপি। মোট ৩০ মিলিয়ন পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে ১০ বছরে। ই-পাসপোর্ট সেবার পাশাপাশি অনলাইনের মাধ্যমে অভিবাসনের আনুষ্ঠানিকতারও পুরো প্রক্রিয়া শেষ হবে। যাঁরা শুরুতেই আবেদন করবেন, তাঁদের পাসপোর্ট জার্মানি থেকে তৈরি করা হবে। জার্মানিতে মোট দুই মিলিয়ন ই-পাসপোর্ট তৈরি করা হবে। ৫ ও ১০ বছর মেয়াদে শুরুতে ই-পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
